মসজিদের মুয়াজ্জিন ছিলো। বাকী সময় হুজুরখানায় বসে বোমা বানাত।

চেহারাটা দেখুন এবার। নামাজ পড়তে পড়তে কপালে দাগ ফেলে দিয়েছে। মসজিদের মুয়াজ্জিন ছিলো। বাকী সময় হুজুরখানায় বসে বোমা বানাত। তাদের ভাষায় ‘তাগুদ বাহিনী (পুলিশ)-কে হত্যা করতে বোমা ফিট করে এসেছিলো পুলিম বক্সে। সেই সূত্রেই গ্রেফতার হয়। নব্য জেএমবির এই সদস্য মাদ্রাসা পড়ুয়া ছেলেটি ইস লাম জানে না? দেশে ইস লামী শাসন কায়েমের জন্য সে জেএমবিতে যোগ দিয়েছে। ইস লাম ছাড়া ‘জি হাদ’ শব্দটি আর কোথায় আছে বলেন দেখি? কতভাবে তবু শাক দিয়ে মাছ ঢাকতে চান। ইস লামকে রক্ষা করতে কখনো বলছেন ‘প্রকৃত ইসলাম’ সন্ত্রাস করতে বলে না, কখনো বলছেন হুজুররা ইস লামের অপব্যাখ্যা করছে, কখনো বলছেন আমেরিকা-ইজরাইল মুস লমানদের বদনাম করতে ষড়যন্ত্র করছে...। 


কিন্তু আপনি জানেন না আপনার এলাকার মসজিদের ইমাম মুয়াজ্জিন জেএমবি না আনসার বাংলার সদস্য? নাকি আপনিও আসলে একজন জঙ্গিই, খালি ভদ্র সমাজে স্বীকার করতে সাহস পান না। নাকি সব মুস লমানই জঙ্গি?... না, না এতটা আমি নিজেও বিশ্বাস করি না। তবে সব জঙ্গিই যে মুস লমান সে তো পরিস্কার। সব জঙ্গিই যে ইস লাম কায়েমের জন্য জি হাদ করছে তাতে আর কোন সংশয় নেই। যারা এই সত্যকে অস্বীকার করে সংশয়টা তাদেরকে নিয়েই...।

0/Post a Comment/Comments

যুক্তি সংগত কথা বলুন.................

Stay Conneted