ইসলামের জীবানু বহনকারী মুসলমানদের হাত থেকে বাঁচতে নিজ মাতৃভূমি বাংলাদেশ থেকে যখন লতিফ সিদ্দিকী, তসলিমা নাসরিন,দাউদ হায়দাররা বিতাড়িত হয়।
ইসলামের জীবানু বহনকারী মুসলমানদের হাত থেকে বাঁচতে নিজ মাতৃভূমি বাংলাদেশ থেকে যখন লতিফ সিদ্দিকী, তসলিমা নাসরিন,দাউদ হায়দাররা বিতাড়িত হয়। তখন তারা প্রাণরক্ষা ও বাক-স্বাধীনতার জন্য বেঁচে নিয়েছিলো ভারতকে। এদিকে পাকিস্তান থেকে যখন আসিয়া বিবি,যোগেন মণ্ডল,তাহির মাহদিরারা ইসলামের জীবানু বহনকারী মুসলমানদের হাত থেকে বাঁচতে অমুসলিমদের দেশকে শেষ আশ্রয়স্থল হিসেবে বেঁচে নিয়েছে এবং নিচ্ছে । কতটা কষ্ট যন্ত্রনা নিয়ে নিজ মাতৃভূমি তারা ছেড়ে ছিলো তা আমারা অনুধাবন করতে সক্ষম নয়। কেননা আমরা সেই পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়নি, তবে মুসলমানদের দেশে যে কোন সময়ই যে কোন কেউই ইসলামের ভয়ংকর থাবায় ছাই হয়ে যেতে পারে । এখন প্রশ্ন আসতে পারে, তারা কেন মুসলমানদের ৫৭ টা দেশকে বেঁচে নেয়নি,নিজেদের আশ্রয়স্থল হিসেবে ? কারণ ৫৭টা মুসলমানদের দেশে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের থাবা এবং ইসলামের জীবানু রক্ষার পাশাপাশি মানুষদের জীবন দুর্বিষহ করার জন্য রয়েছে ব্লাসফেমি নামক এক ভয়ংকর অস্ত্র। সেইসব নিরীহ মানুষদের শেষ আশ্রয়স্থলটুকুই যদি আবার ইসলামের জীবানু বহনকারী মুসলমানদের কারণে বিভীষিকাময় হয়ে ওঠে তাহলে এই নিরীহ মানুষরা যাবেটা কোথায় ??? ভারতে ইসলামের জীবানু বহনকারী মুসলমানদের কারণে তসলিমা নাসরিন কলকাতায় থাকতে পারেনি। এরজন্য মুসলমানরা কলকাতায় দাঙ্গা বাঁধিয়ে ফেলে। ভারতের সালমান রুশদীকে নিজ এলাকায় থাকতে দেয়নি এই কথিত সংখ্যালঘু মুসলমানরা। এই সংখ্যালঘু মুসলমানরা ভারতে সংখ্যাগরিষ্ঠ হলে যে পাকিস্তান, আফগানিস্তান,বাংলাদেশ সৃষ্টি করবে না তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ভারতে আজকে যারা ইসলামের অনুসারী মুসলমানদের সার্পোট করছে, তাদের পরবর্তী প্রজন্মই আর্তনাত করবে এদের হাত থেকে বাঁচতে । আমি আবারও বলছি খোদ মুসলমানরাও মুসলমানদের কাছে নিরাপদ নয়। মুসলমান বাম ও সেকুলাররা কখনোই মুসলমান দেশগুলুকে সাম্প্রদায়িক মুক্ত করতে পারবে না। যা তুরস্কে দেখলেই বুঝা যায়। ইসলামের জীবাণু বহনকারী মুসলমানদের সাথে, সম্প্রীতির মাধ্যমে বসবাস করার স্বপ্ন দেখা মানে কুমিরের সাথে সংসার করার সমতুল্য। ইসলামের জীবানু বহনকারী মুসলমানরা যেখানে থাকবে সেই সমাজের উন্নতি হওয়া বা সেখানে শান্তি বজায় রাখা সম্ভব না।
Post a Comment
যুক্তি সংগত কথা বলুন.................