ইসলাম কি সত্যই নারীকে সর্বোচ্চ সম্মান দেয়??

প্রিয় বোনেরা সলাম সৃষ্টির সঠিক ইতিহাস জানতে চেষ্টা করো।

অন্ধকারে ঝাঁপ দেওয়ার আগে কুরআনের বাংলা অনুবাদ পড়ে যুক্তি দিয়ে বোঝার চেষ্টা কর যে তুমি সঠিক কাজটি করছো কিনা।
এর পর প্রশ্ন করঃ—

১. কুরআনে এত ব্যাকরণগত ভুল কেন?

২. কুরআনের প্রদত্ত তথ্য/বাণী বর্তমান জীবন ও জগতের সাথে সাংঘর্ষিক কেন?
(যেমন-তোমরা কখনো ভূ-মণ্ডল ত্যাগ করতে পারবে না,তোমরা কখনো গ্রহান্তরে যেতে পারবে না। মানুষ প্লেন ও রকেট বানিয়ে কুরাআনের এ জাতীয় বাণীকে ভুল প্রমাণ করে দিয়েছে।)

৩. একজন পুরুষ সাক্ষী দুইজন নারী সাক্ষীর সমান কেন?
—অর্থাৎ নারীর মর্যাদা পুরুষের অর্ধেক কেন?

৪. অবাধ্য স্ত্রীকে প্রহার কর যতক্ষণ না তার মৃত্যু হয়।
—অথচ অবাধ্য ও লম্পট স্বামীকে প্রহার করার বিধান কুরানে নেই কেন?

৫. একজন পুরুষ এক সঙ্গে একধিক স্ত্রী রাখতে পারে,
—নারী একাধিক স্বামী রাখার বিধান কুরআনে নেই কেন?

৬. অনেক স্ত্রী থাকা সত্বেও পুরুষদের দাসী সেক্স করার অনুমতি কুরআনে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে, 
—অথচ নারীকে দাস সেক্স করার বিধান দেয়া হয়নি কেন?

৭. বেহেস্তে পুরুষেরা ৭২ টি হুর, গেলমান ও সুরা পাবে, 
—নারীর জন্য কোন বিধান উল্লেখ নেই কেন?

৮. ইসলামের কালচার হলো-আগে পুরুষরা খাবে,
—অতপর বাকি উচ্ছিষ্ট  নারীদের খাওয়ার জন্য অন্দরে পাঠানো হবে।

৯. কোনো নারী লম্পট পুরুষ কর্তৃ ক ধর্ষিত হলে-কমপক্ষে ৪ জন নারী সাক্ষীর প্রয়োজন হবে কেন? 
—ইসলামিক বিচারে অসহায় ধর্ষিত নারীকে জুতো পেটা/বেত্রাঘাত করার বিধান রয়েছে, 
—কিন্তু পুরুষ তওবা করলে আল্লাহ মাফ করে দিবেন, কেননা, তিনি দয়ালু ও ক্ষমাশীল!

১০. ইসলামে নারীকে পর্দা করার কথা বললেও পুরুষের পর্দার কথা উল্লেখ নেই!

—এ রকম অসংখ্য বাণী কুরানে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে, 
—যা পুরুষ ও নারীর মধ্যে চৈরম বৈষম্য সৃষ্টি করেছে।

—এরপরও কি বলবে,
—ইসলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান?!!!???

0/Post a Comment/Comments

যুক্তি সংগত কথা বলুন.................

Stay Conneted