এসব দেখি কানার হাট বাজার
****************************
বিজ্ঞান ইতিহাস ধর্ম ইত্যাদি সম্পর্কে নিজে কিছু না জেনেই অপরকে বুঝায়
কুরআন হলো সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ , মহা সত্য সর্বশক্তিমান কর্তৃক প্রেরিত পবিত্র গ্রন্থ। জ্ঞা্নীরা যখনই এই কথার বিরুদ্ধচারণ করে তখনই এই সকল মূর্খ ও কানা্রা মনে করে আহারে মূর্খ সে কিছুই জানে না। হে আল্লাহ তুমি তাকে জ্ঞান দান কর। নিম্নে কোরআনের আয়াত সমূহে্য সত্যতা সম্পর্কে বর্ণিত হল,
১) তিনিই আসমানকে আটকিয়ে রেখেছেন, যাতে তাঁর অনুমতি ছাড়া তা যমীনের উপর পড়ে না যায়। নিশ্চয় আল্লাহ মানুষের প্রতি বড়ই করুণাময়, পরম দয়ালু।
২) তারা কি তাদের উপরে আসমানের দিকে তাকায় না, কিভাবে আমি তা বানিয়েছি এবং তা সুশোভিত করেছি? আর তাতে কোন ফাটল নেই।
কুরআন ৫০ঃ৬
আকাশ শক্ত ও মজবুত পদার্থ দ্বারা সৃষ্টি হলে সেখানে ফাটলের প্রশ্ন আসে। এই মহাকাশ পুরোপুরি শূন্য। গ্রহ নক্ষত্র এবং গ্যালাক্সি ও সেখানে ভাসমান রয়েছে।
৩ - ।তিনিই সর্বশক্তিমান, যিনি সৃজন করিয়াছেন আসমান ও জমীনকে ছয় দিবসে আর তিনি সিংহাসনে আসীন ছিলেন যা ছিল পানির উপরে।
কুরআন ১১ঃ৭
বিগ ব্যাং সূত্র অনুসারে মহা বিস্ফোরণের পূর্বে কিছুই ছিল না।
অবশেষে তিনি যখন সুর্যের অস্তাচলে পৌছলেন; তখন তিনি সুর্যকে এক পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যেতে দেখলেন এবং তিনি সেখানে এক সম্প্রদায়কে দেখতে পেলেন।
।[কুরআন ১৮ঃ৯০]
১৪০০ বছর আগেও মানুষ জানতো সূর্য একটা নক্ষত্র যেটা পৃথিবীর চেয়ে বড়, এবং আলাদা। গ্রীস, রোম, ইজিপ্টের দার্শনিকরা জানতেন সূর্য আলাদা একটা বস্তু। আল্লাহ জানতেন না, আল্লাহ জানতেন সূর্য একটা অগ্নিপিণ্ড যে পঙ্কিল জলাশয়ে ডুবে আল্লাহর আরশের নিচে গিয়ে সেজদাহ দিয়ে বসে থাকে।
৫) পৃথিবী বিছানার মত সমতল!
কুরআন সুরা ত্বা-হা ২০:৫৩
আমি পৃথিবীকে বিছিয়েছি। আমি কত সুন্দরভাবেই না বিছাতে সক্ষম।
সুরা যারিয়া’ত ৫১:৪৮
আল্লাহ জানতেন না পৃথিবী গোল।
৬) বীর্য সৃষ্টি এবং নির্গত হয় মেরুদন্ড আর পাজরের মাঝে থেকে। কুরআন ৮৬ঃ৫-৭
যা সম্পূর্ন ভূল প্রমানিত হয়েছে।
এরকম আরো অনেক আনসেন্টিফিক সূরা কোরআনে রয়েছে।
এবার দেখা যাক কুরআনে কি কি বৈপরীত্য রয়েছে। নিচে কয়েকটি বৈপরীত্য উল্লেখ করা হলো।
১.আল্লাহ "৬ দিনে" সবকিছু সৃষ্টি করেছেন। ― সূরা আল আ’রাফ:৫৪
আল্লাহ "৮ দিনে" সবকিছু সৃষ্টি করেছেন
সূরা হা-মীম সেজদাহ:৯-১২
২. আল্লাহ প্রথমে "আকাশমন্ডল" সৃষ্টি করেছিলেন তারপর "পৃথিবী" সৃষ্টি করেছিলেন
সূরা আন-নযিআ’ত:২৭-৩০
আল্লাহ প্রথমে "পৃথিবী" সৃষ্টি করেছিলেন তারপর "আকাশমন্ডল" সৃষ্টি করেছিলেন। সূরা আল বাক্বারাহ:২৯
৩ “নবী মোহাম্মদ" ছিলেন প্রথম মুসলিম। সূরা আল আন-আম:১৪
নবী মূসা" ছিলেন প্রথম মুসলিম।
সূরা আল আ’রাফ:১৪৩
৩- “ইব্রাহীম" এবং "ইসমাঈল" ছিলেন আরবের প্রথম নবী [তাঁরা আরবে যান এবং কাবাঘর স্থাপন করেন।] ― সূরা আল বাক্বারাহ:১২৫-১২৯
“মোহাম্মদ" ছিলেন আরব দেশের প্রথম নবী।
সূরা আল কাসাস:৪৬
৫."আল্লাহ শিরক ক্ষমা "করেন না।” – সূরা আন নিসা:৪৮
আল্লাহ শিরক ক্ষমা "করেন।”
সূরা আন নিসা:১৫৩
৬."কোন ধর্ম আল্লাহর কাছে গ্রহনযোগ্য!!
“ইহুদি এবং খ্রীষ্টানদের" ভয়ের কিছু নেই, তারা আল্লাহর কাছে "পুরস্কার পাবে।”
সূরা আল বাক্বারাহ:৬২
“ইসলাম" ধর্ম ছাড়া আল্লাহ কোন ধর্ম "গ্রহন করেন না।”
সূরা আল ইমরান:৮৫
৭ মানুষ "কোনোকিছু" থেকে সৃষ্টি হয় নি। সূরা মারইয়াম:৬৭
মানুষ সৃষ্টি হয়েছে "জমাট রক্তপিন্ড দিয়ে।” সূরা আলাক:২
মানুষ সৃষ্টি হয়েছে "পানি দিয়ে।”
সূরা আম্বিয়া:৩০
মানুষ সৃষ্টি হয়েছে "বীর্য দিয়ে।”
সূরা নাহল:৪ (সূরা ১৬:৮)
বৈপরীত্যঃ মানুষ সৃষ্টি হয়েছে "কাদা ও মাটি দিয়ে।” সূরা হিজর:২৬
মানুষ সৃষ্টি হয়েছে "ধূলা দিয়ে।”
সূরা আল ইমরান:৫৯
কোরআনে অসংখ্য বৈজ্ঞানিক ভুল এবং বৈপরীত্য আয়াত রয়েছে।
এগুলো কখনোই সর্ব জ্ঞানী ও সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তার বানী হতে পারে না। এছাড়া এখানে রয়েছে প্রচুর ঐতিহাসিক ভুল অমানবিক ও অনুপযোগী বিভিন্ন আয়াত।
Post a Comment
যুক্তি সংগত কথা বলুন.................