এই হাদীসটি থেকেই পানির মতো পরিষ্কার হয়ে যায়, নুবিজি একজন 'আধুনিক' মননের 'স্নেহ বৎসল' পিতা ছিলেন! নবীকন্যা ফাতেমার বয়স যখন ১৪ বছর, তখন বুড়া আবু বকর এবং ওমর, তারা দুইজনই ফাতেমাকে বিয়ের জন্য 'পয়গাম' পাঠিয়েছিলেন!
কিন্তু নুবীপাক তাদেরকে সাফ 'না' জানিয়ে দিয়ে বললেন, "সে তো অল্প বয়স্কা"?! এরপর নুবির চাচাতো ভাই যুবক আলী বিয়ের প্রস্তাব দিলে, নুবিজি ফাতেমাকে আলীর সাথেই বিয়ে দিলেন!
উল্লেখ্য, অন্যান্য সহীহ হাদিসের তথ্য অনুযায়ী, বিয়ের সময় ফাতেমার বয়স ছিল, (১৫-১৮) বছর এবং আলীর বয়স ছিল (১৯-২২) বছর! তবে হজরত আলী স্ত্রী ফাতেমার চাইতে যে ২/৩ বছরের বড়ো ছিলেন, এই তথ্যে কোনো দলিলে দ্বিমত নেই!
সমস্যা হলো, 'নাস্তিক'রা মনে করে নুবিজি 'শিশুকামী' ছিলেন বলেই আয়শাকে ৬ বছর বয়সে বিয়ে করে, ৯ বছর বয়সে বিছানায় তুলেছেন! নাউজুবিল্লাহ! অথচ এরা এটি বুঝতে চায়না যে, নুবিকে আল্লায় স্বপ্নে 'ইশারা' করেছেন বলেই, তিনি ৬ বছরের আয়শাকে বিয়ে করতে 'বাধ্য' হয়েছেন?
নবি যদি তখন আল্লার নির্দেশকে 'অমান্য' করে, আয়শাকে ১৮ বছরের 'বুড়ি' বয়সে বিয়ে করতেন! তখন ঘটনা কি কত 'ভয়ংকর' হতে পারতোনা? যেমন, আল্লাফাক হয়তো 'ক্রুব্ধ' হয়ে জিব্রাইলকে পাঠানো বন্ধ করে দিতেন! আর আমরা একটি মহা 'বিজ্ঞানময় কিতাব' ও শ্রেষ্ঠ নুবির 'উম্মত' হওয়া থেকে বঞ্চিত হয়ে যেতাম! অতঃপর মরার পরে ভাগ্যে জুটতো; বাহাত্তুর হুরের পরিবর্তে, শুধু দোজখের বিষাক্ত কালো সর্প আর আগুনের দুর্মুজ! কাডলপাতা ভাইলোক, বলুন, কথা কি বেঠিক?!!...
Post a Comment
যুক্তি সংগত কথা বলুন.................