এরা কিন্তু কেউই ভগবান।

#লোকনাথ_ব্রহ্মচারী(১৭৩০-১৮৯০)
#হরিচাদঁ_ঠাকুর(১৮১১-১৮৭৭)
#শ্রীরামকৃষ্ণ_পরমহংস(১৮৩৬-১৮৮৬)
#শ্রীবিজয়কৃষ্ণ_গোস্বামী(১৮৪১-১৮৯৯)
#গুরুচাদঁ (১৮৪৬-১৯৩৭)
#রাম_ঠাকুর(১৮৫৯-১৯৪৬)
#স্বামী_বিবেকানন্দ(১৮৬৩-১৯০২)
#জগদ্বন্ধু (১৮৭১-১৯২২)
#নিগমানন্দ(১৮৭৯-১৯৩৫)
#অনুকুল_চন্দ্র_ঠাকুর(১৮৮৮-১৯৬৯)
#প্রণবানন্দ (১৮৯৬-১৯৪২) প্রমুখ।

এরা কিন্তু কেউই #ভগবান বা #দেবতা নয়।আমরা অনেকেই তাদেরকে দেবতা বা ভগবান মনে করে পূজা করি।এটা সম্পূর্ণ ভুল বলে আমি মনে করি।
এটা হচ্ছে ভগবান বা দেবতার ভক্ত।
হ্যা,ওরা গুরু👏
তারা দেবতা বা ভগবানের বিশেষ কৃপা লাভ করেছে কঠোর তপস্যার জন্য।ফলে,ওরা আমাদের ধর্মক্ষেত্রে পথপ্রদর্শক।
কিন্তু আমরা এই বিভিন্ন গুরুবাদে নিজেকে জড়িয়ে নিজেদের মধ্যে মতবিরোধ বা বিভাজন সৃষ্টি করি।এই কারনে আমাদের মধ্যে কোন ঐক্য নেই।ফলে এই ঐক্যতার অভাবে প্রতিনিয়ত আমরা বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছি।
আর অনেকেই আমরা #ভগবান,#ঈশ্বর বা #দেবতার মধ্যের পার্থক্য বুঝি না বলেই বিভিন্ন গুরু মতবাদে বিশ্বাস করি এবং নিজের মধ্যে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি করি।কিন্তু বর্তমানে দেখা যায় গুরুদের নিয়ে বিভিন্ন সংগঠন এবং বিভিন্ন সম্প্রদায় তৈরি করা হয়।যা আমাদের ধর্মের অধঃপতনের মূল কারন।

তাই,আমি সকলের কাছে বিনীতভাবে অনুরোধ করবো নিজেদের মধ্যে আর এই বিভাজন ও দ্বন্দ্বের পরিমাপ টা বাড়িয়ে নিজ জাতি বা সম্প্রদায়কে আর অধঃপতনের দিকে দিও না।
যে যেকোন গুরু মতবাদে বিশ্বাসী হতে পারেন, সমস্যা নেই কিন্তু এগুলো নিয়ে বিভ্রান্তকর কোন কিছু না বলে একেশ্বরবাদ ঈশ্বরের প্রচার করুন।যেভাবে আমাদের প্রত্যেক গুরুরা করেছেন।

সবাইকে ধন্যবাদ,
                        💜 জয় গুরু 💜

0/Post a Comment/Comments

যুক্তি সংগত কথা বলুন.................

Stay Conneted