দার আল - ইসলাম এবং গাজওয়া এ - হিন্দ।

:~ দার আল - ইসলাম এবং গাজওয়া এ - হিন্দ ~:

মুহাম্মদ আলী  জিন্নাহ পরিকল্পনা মতো ট্রান্সফার অফ পাওয়ার ডকুমেন্টে মাউন্টব্যাটনকে  বলেছিলো ইংরেজরা যেহেতু মুসলিমদের হাত থেকে ভারতবর্ষের ক্ষমতা নিয়েছিল তাই  সেই ক্ষমতা যেন মুসলিমদের হাতেই ফিরিয়ে দেওয়া হোক অথবা ভারতবর্ষের মধ্যে  একটা জায়গা তাকে দেওয়া হোক (পশ্চিম পাকিস্তান বা পাকিস্তান আর পূর্ব  পাকিস্তান বা বাংলাদেশ) যেখান থেকে তিনি ভারতবর্ষকে দার আল - ইসলামে পরিণত  করবেন এবং স্বাধীনতার প্রথম দিন থেকেই আজ পর্যন্ত (৭০ বছর) পাকিস্তান সেই  কাজটাকে অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করছে।  এছাড়াও আরব সাম্রাজ্য থেকে নিয়মিত টাকা আসা এই উভয়ের পরিনাম মুসলিম  জনসংখ্যা বৃদ্ধি, ধর্মান্তকরণ, ক্ষমতার হস্তান্তর, জিহাদ (এডুকেশনাল,   মিশনারি, ইন্টেলেকচুয়াল, ইকোনমিক, লাভ, সেক্সচুয়াল ইত্যাদি), সমাজে হিংসা  আর অপরাধ বৃদ্ধি ও মুসলিম সম্পত্তি বৃদ্ধি (যেভাবেই হোক)।

আর ইমরান খান তো কিছুদিন আগেই বলেছিলো যে পাকিস্তান হয়তো কোনোদিন যুদ্ধে  ভারতকে হারাতে পারবে না কিন্তু ভারতবর্ষের রাজনৈতিক নেতারা আর সেখানকার  মুসলিমরাই একদিন নয়াদিল্লিকে ইসলামাবাদের কাছে সমর্পন করাতে বাধ্য করবে।

ইতিমধ্যে ভারতবর্ষে মুসলিম জনসংখ্যা ৩৫% ছাড়িয়েছে আর মাত্র ১৫% হতে বাকি  তারপরেই দাঙ্গা, খুন, ধর্ষণ, ধর্মান্তকরণ, সম্পত্তি হানি প্রতিনিয়ত ঘটবে।  হার্ভার্ড এবং পৃথিবীর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমীক্ষা অনুযায়ী ২০৪০ মধ্যে  ভাতরবর্ষে গাজওয়া এ  - হিন্দ হবে এবং তা মুসলিম রাষ্ট্রে পরিণত হবে।

নোটবন্দি, তিন তালাক, ৩৭০ ধারা, সিএএ, এনপিআর, এনসিআর এগুলো কি আর এমনি  এমনি হয়েছে? একটির সঙ্গে আরেকটি অঙ্গাঙ্গিভাবে যুক্ত। হিন্দুরা দেওয়ালে পিঠ  থেকে গেছে তাও নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছে। ঘুমাও আরো বেশি করে ঘুমাও। তোমরা ৮৫  কোটি যে ৪৫ কোটি কে ভয় পাও।

0/Post a Comment/Comments

যুক্তি সংগত কথা বলুন.................

Stay Conneted