জিহাদী হতে শিক্ষিত অশিক্ষিত হতে হয় না।
কাবুলের শিখ গুরুদুয়ারায় হামলা চালিয়ে ছিলো যে, সে ভারতীয় একজন মুসলিম। তার বাড়ি কেরালায়। কেরালা হচ্ছে ভারতের সবচেয়ে শিক্ষিত রাজ্য। শিক্ষা সাধারণ সন্ত্রাস সহিংসতা হয়ত প্রতিরোধ করতে পারে কিন্তু জিহাদ একটি ধর্মীয় অবশ্য কর্তব্য আচার। তাই জিহাদী হতে শিক্ষিত অশিক্ষিত হতে হয় না। এটা হতে গেলে কেবলমাত্র প্রচন্ডমাত্রায় ধার্মীক হতে হয়। কত শিক্ষিত হিন্দু, ফিজিক্সে অধ্যাপক কাশির রাস্তা দিয়ে হেঁটে বেড়ানো গরু দেখলে ভুক্তিতে নমস্কার করে দাঁড়িয়ে পড়ে! শিক্ষা কি তার ধর্ম বিশ্বাসের অসাড়তা ভাঙ্গতে পেরেছে? একারণেই হিন্দু যদি বেশি মাত্রায় ধার্মীক হয় তাহলে সে হবে সন্ন্যাসী। বৌদ্ধ বেশি মাত্রায় ধার্মীক হলে সে হবে ভিক্ষু। খ্রিস্টান বেশিমাত্রায় ধার্মীক হলে সে হয়ে ফাদার। মুসলমান বেশিমাত্রায় ধার্মীক হলে সে হবে জিহাদী। কাফেরদের মনে ভীতি ছড়িয়ে দিতে সে তখন সহিংসতা চালাতে দ্বিধা করবে না। কাফের এলাকায় ইসলামের শাসন কায়েম করতে জিহাদের প্রচেষ্টা চালানো তার ধর্মের নির্দেশ। ইসলামে যে জিহাদ আছে এটি কেউ তো আর অস্বীকার করতে পারবে না। তারা কেবল চিঁচিঁ করে বলে, জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই- জিহাদ আর জঙ্গিবাদ এক জিনিস নয়। আসলে সাধারণ মানুষ নেশা করে খেলে যার নাম মদ সেটাই সন্ন্যাসী খেলে নাম হয় কারণসুধা! ভারতের দ্য হিন্দু পত্রিকা একটা কার্টুন ছেপেছে। করোনা ভাইরাসে গোটা পৃথিবীর মুখে যখন মাস্ক তখন ইসলামী আরেক ভাইরাসের আক্রমনও থেমে নেই। অবশ্য এই কার্টুন ছাপানোর পর ১৪০০ বছর ধরে নিপীড়িত নির্যাতিতরা হাউকাউ শুরু করায় কার্টুন এডিট করতে বাধ্য হয় দ্য হিন্দু। জিহাদী পোশাকের করোনার আদলে কার্টুনটি পাল্টে কেবল করোনা ভাইরাসের ছবি আঁকা হয়। সত্যকে এভাবে চাপ দিয়ে এডিট হয়ত করা যাবে তবে সেটা সব সময়ের জন্য নয়। সব মানুষ জেনে গেছে পৃথিবীর একমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক সন্ত্রাসী ধর্ম কোনটি। পৃ্থিবীকে করোনাই চাইতেও কম পেরেশানিতে রাখে না সেটা…।
Post a Comment
যুক্তি সংগত কথা বলুন.................