১) “পিতার সম্পত্তিতে নারী ও পুরুষের সমান
অধিকার রয়েছে।” ঋগবেদ ৩/৩১/১
২) “গর্ভের সন্তান ছেলে হোক বা মেয়ে হোক
সে যেনো ভালো থাকে।” অর্থববেদ ২/৩/২৩
৩) “একজন নারীর কখনো যেনো কোনো সতীন
না
থাকে।” অর্থববেদ ৩/১৮/২
৪)”নারী হল মঙ্গলময়ী লক্ষী”। অর্থববেদ ৭/১/৬৪
৫)”নারী হল জ্ঞানের ধারক”। অর্থববেদ ৭/৪৭/১
৬)”নারী হল শিশুর প্রথম জ্ঞানদাতা”।
অর্থববেদ৭/৪৭/২
৭)”নারী শিক্ষা গ্রহণ শেষে পতিগৃহে
যাবে।” অর্থববেদ ১১/৫/১৮
৮)”নারীর যেনো দুঃখ কষ্ট না হয়।” অর্থববেদ
১২/২/৩১
৯)”নারীকে উপহার হিসাবে জ্ঞান উপহার
দাও।” অর্থববেদ ১৪/১/৬
১০)”যেসকল নারী দেহ রুপ দেখিয়ে অপরের
সাথে বন্ধুত করতে চায়, তারা হায়েনাদের মত
এবং তাদের জন্য নরকভোগ অনিবার্য,
তাদের পরিত্যাগ কর”। ঋগবেদ ১০/৯৫/১৫
১১)হে নারী! মৃত পতির শোকে অচল হয়ে লাভ
কী? বাস্তব জীবনে ফিরে এসো। পুনরায় পতি
গ্রহণ
করো”। অর্থববেদ ১০/১৮/৮, ঋগবেদ ১০/১৮/৭
এই শ্লোকে বিধবা নারীকে বিবাহ করতে বলা
হয়েছে।
১২) সনাতন ধর্মে নারী যতটা স্বাধীনতা ও মর্যাদা পায় তা বিশ্বের অার কোন ধর্ম ও সমাজে পায় না।
১৩) সনাতনী নারী-পুরুষ একসাথে পূজা করতে পারে।
১৪) স্ত্রী ছাড়া স্বামীর কোন পূজা-যজ্ঞ সম্পন্ন হতে পারে না, তাই স্ত্রীকে সহধর্মিনী ও অর্ধাঙ্গিনী বলা হয়।
১৫) মন্দিরে নারী দেবী পূজিত হন।
১৬) সনাতনী নারী পৌরহিত্য করতে পারে, কীর্ওনে নেতৃত্ব দিতে পারে, নারীর নেতৃত্ব সনাতন ধর্ম ও সমাজে স্বীকৃত।
১৬) বিশ্বের প্রাচীনতম ও সনাতনীদের মূল ধর্মগ্রন্থ পবিএ বেদ রচয়িতা ঋষিদের মধ্যে ২৭ জন বিদুষী নারী ঋষি ছিলেন।
১৭) বিশ্বের অন্য কোন ধর্মের গ্রন্থ রচনাতে নারীর কোন অবদান স্বীকার করাই হয়নি।
১৮) সনাতনী বিবাহ বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ট বিবাহ।
১৯) সনাতনী বিবাহ হল একটা ব্রত, অবিচ্ছেদ্য, অাজীবন সুখে-দু:খে একসাথে থাকার সংকল্প।
Post a Comment
যুক্তি সংগত কথা বলুন.................