মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশে মসজিদের ইমাম খুন করেছে মুয়াজ্জিনকে।
দুইজনই বাংলাদেশের।
পরে জানা গেলো তৃতীয় একজন বাংলাদেশী ইমামকে উসকে দিয়েছিলো এই বলে যে মুয়াজ্জিন আপনাকে সরিয়ে নিজে ইমাম হতে চান। বিষয়টি ছিলো মিথ্যা।
সেই দেশের প্রায় শতভাগ মসজিদে ইমাম এবং মুয়াজ্জিন পদে নিয়োগপ্রাপ্ত ছিলেন বাংলাদেশী।
এই ঘটনার পর তাদের সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কোন মসজিদে আর তারা বাংলাদেশী ইমাম মুয়াজ্জিন রাখবেন না।
ঘটনাটা কয়েকমাস আগের।
উপরের তথ্যটুকু জানিয়েছেন মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ভাই।
কিছুদিন আগে ইতালি তে এই মহামারী করোনার মাঝেও আরেক বাংলাদেশি গাড়ি তে পেট্রোল ঢেলে জ্বালিয়ে দিতো। কয়েকডজন গাড়ি পুড়ানোর পর ইতালির পুলিশ তাকে হাতে নাতে ধরে।
দুবাইতে বাংলা মার্কেট গুলোতে জুয়ার বোর্ড বসায় বাঙালিরা। ( এটা আমার স্বচক্ষে দেখা)
২০১২ থেকে ভিসা বন্ধ দুবাই তথা আরব আমিরাতে। তারপর ও এই অবস্থা। খোলা থাকলে কি কি করতো জাস্ট ইমেজিন।
বছর দুয়েক আগে কাতারে শুটকির ভিতরে ইয়াবা নিয়ে গিয়ে এয়ারপোর্টে ধরা পড়ে বাংলাদেশি নাগরিক।
এইরকম অবস্থা কুয়েত, ওমান , সৌদি আরব সহ গালফের বিভিন্ন দেশে।
মালয়েশিয়াতে বছর তিনেক আগে এক প্রতিবন্ধী মেয়েকে ধর্ষণের ঘটনা এখনো তাদের মনে দাগ কেটে আছে।
তখন ৪/৫ লাখ বাঙালির ভিসা প্রদানের চুক্তি হয়েছিল। কিন্তু উক্ত ঘটনার পরে মালয়িরা রাস্তায় নেমে মিছিল করে গো বাঙালি গো।
এরপর আর কখনো পুরোপুরি ভিসা ওপেন হয়নি।
এত এত আকাম করেও এদের ভিসা বন্ধ হলে এরা জামাতি স্টাইলে প্রপোগান্ডা চালায়, " আরে মিয়া শেখ হাসিনা যদ্দিন ক্ষমতায় থাকবে, আরব দেশের ভিসা ততদিন আর খুইলতো ন!"
এরা কারা সেটা বুঝার জন্য সি আই ডি হওয়া লাগে না। তাদের এহেন অপকর্মে আমরা সারা বিশ্বে এক আতংকের নাম।
এরা দেশে থাকলে সাইদিরে চান্দে দেখে, বিদেশ গিয়ে ভিলেজ পলিটিক্স করে তারপর জাস্টিন ট্রুডোর মত প্রধানমন্ত্রী চায়! ভাগ্যিস কিম জং উন বাংলাদেশে ধান কাটতে আসছিল, তা না হলে এদের কুইট্টা ফেলত...
( প্রথম অংশ "অপ্রস্তুত লেলিন" এর টাইমলাইন থেকে)
Post a Comment
যুক্তি সংগত কথা বলুন.................