কাবা এবং মসজিদ আল হারাম দখলের কালান্তক ইতিহাস অথবা এক বিষ বৃক্ষের সূচনা -১ম পর্ব

কাবা এবং মসজিদ আল হারাম দখলের কালান্তক ইতিহাস অথবা এক বিষ বৃক্ষের সূচনা -১ম পর্ব  

মুখবন্ধ: আমরা অনেক কাছের বিষয় দেখি না বা ভুলে যাই।এই লেখাটি একটি ঐতিহাসিক তবে কালান্তক ঘটনার উপরে লেখা যা একটি দেশ বা গোটা পৃথিবীতে এক রক্ষণশীল ঘেরাটোপের সূচনা করেছিল। আসুন,জানি , ঠিক কি ছিল সেই ঘটনা।   
ইতিহাসের নিরিখে বেশি আগের নয় , স্রেফ চার দশকের আগে একটি ধর্মান্ধ মানুষ আর তার তৈরী একটি স্বশস্ত্র গোষ্ঠী আচমকা দখল নিয়েছিল কাবা এবং এর মধ্যে থাকা মসজিদ আর নানান স্থাপনাগুলো।এই ঘটনা ইসলামিক দুনিয়া তো বটেই কাঁপিয়ে দিয়েছিল গোটা দুনিয়াকে।একই সাথে তুলনামূলক আধুনিক যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলা সৌদি আরবকে পরিবর্তিত করেছিল একটি ধর্মের ঘেরাটোপে মধ্যযুগের একটি রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায়।
সেই কলঙ্কিত দিনগুলোর শুরু হয় ২০শে নভেম্বর , ১৯৭৯ সালে।এই সময়ের এক মাস আগে ছিল হ্বজ এবং ঈদের উৎসবের সময়।দুনিয়ার নানান প্রান্ত থেকে আগত পুণ্যার্থী এবং আশেপাশের নানান দেশের অনেক শীর্ষস্থানীয় মানুষের সমাগম হয়েছিল ওই মাসে মানে অক্টবরে।পরের মাসেও প্রায় হাজার পঞ্চাশেক মানুষ ছিল এই কাবা প্রাঙ্গনে সকালের প্রথম প্রার্থনা মানে ফজরের নামাজের সময়ে।এই সময়েই দুশো অস্ত্রধারী লোকের সাথে এই পবিত্রতম স্থানের দখল নিয়েছিল চল্লিশ বছরের জুহাইমান আল উতায়বি।কাবা সংলগ্ন শীর্ষ মসজিদের ইমাম তার ফজরের নামাজ শেষ করার পরেই এই ঘটনা ঘটে।
কি করে লোকটি এই ঘটনা ঘটিয়েছিল ?
এই কাজের সুযোগ পেয়েছিল কারণ পঞ্চাশের দশক থেকেই এই স্থানের প্রসারণ এবং আরো মানুষের স্থান করে দিতে নানান প্রাসঙ্গিক নির্মাণের কাজ হচ্ছিল সেই প্রথম বাদশা সৌদ এর সময় থেকেই।ওই মাস সেই বছরের ইসলামী নতুন বছরের শুরুর কারণে আরো একটু বেশি নির্মাণের কাজ চলছিল।ঠিক এই সুযোগ নিয়েছিল এই দলটি।
এই নতুন ইসলামী বছর মানে ১৪০০ উজ্জাপনের ধর্মীয় রীতির জন্য সৌদি এবং বিদেশী অনেক নাগরিক যখন ওই জায়গায় এসেছিল,ঠিক সেই সময়েই কয়েকটি ট্রাকে নির্মাণ শ্রমিকদের নিত্য আনাগোনার পথেই নজর এড়িয়ে মসজিদের ফাতাহ দরজা দিয়ে ঢুকে যায় এই দলটি।আল সুবাইল যিনি ওই সময়ের ইমামতি করতেন ,তার ভাষায় ,ফজরের নামাজ আদায়ের পরেই দেখতে পেলেন তার দিকে বিশ /তিরিশজন সশস্ত্র মানুষ এগিয়ে আসছে।আশংকা প্রবল হয়ে উঠলো যখন তিনি প্রাঙ্গনে বন্দুকের আওয়াজ শুনতে পেলেন।এই পুরো জায়গাটি দখলের শুরুতেই দরজার দুজন লাঠি হাতে থাকা রক্ষী গুলিতে নিহত হলো এই সময়ে।এই আতংক আর হুড়োহুড়ির মধ্যেই বেশ কিছু মানুষ এই জায়গা থেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলো।এরপরেই এই দখলকারী বাহিনী বেরিয়ে যাওয়ার দরজা গুলো বন্ধ করে দিলো।এই পর্যায়ে তিনজন সশস্ত্র লোক ইমামের দিকে এগিয়ে এলো ,এদের একজন মানে জুহাইমান মাইক দখল করে নির্দেশ দিতে থাকলো তার সঙ্গের নানান অস্ত্রধারীদের। সব মিনারের উপরে বন্দুকধারী আর প্রত্যেক দরজায় একই ভাবে তাঁদের অবস্থান নিতে নির্দেশ দিলো সে। সোজা কথায় কেউ অগ্রসর হলেই গুলি করতে ফরমান জারি করে সে।এই দলটি তাদের অস্ত্র এবং অন্য গোলা বারুদ নিয়ে আসার জন্য ব্যবহার করেছিল কফিনের মধ্যে।এই জায়গাতে প্রায়শই মৃত মানুষের দেহ নিয়ে আসা হয় অন্তিম যাত্রার আগে মৃতের কল্যাণের জন্য।
জুহাইমান এর পরে মাইক দেয় তার অপর সঙ্গী আরো এক ধর্মপ্রচারক খালেদ আল ইয়ামিকে।সে পূর্ব লিখিত ভাষণ থেকে মসজিদের মাইকে ঘোষণা করে তাদের সাথে আছে প্রত্যাশিত সেই ইমাম মেহেদী যার পরিচিত নাম মোহাম্মদ বিন আব্দুল্লাহ আল কাহ্তানী।এই বিষয়ে বলতে গিয়ে এও বলা হয় যে , সে কুরেশ বংশের এবং তার বাবা এবং মা আশরাফ।একই সাথে এর বংশপরিচয়ে নবী মোহাম্মদের সঙ্গী এবং আত্মীয় আর অন্যতম খলিফা আলীর এবং ফাতেমার ঔরসজাত সন্তানের ধারক ও বলা হয়।এই গুণাবলী গুলি প্রত্যাশিত ইমাম মেহেদির থাকার কথা যা এই মানুষটির আছে এই ছিল মূল দাবি।এই পর্যায়ে বলতে ইচ্ছে হয় , সব জায়গায় সেই একই উচ্চ বংশ এবং শ্রেণী বিভাজনের জন্য আলাদা ব্যবস্থার কথা দেখা যায়,কোনো ব্যতিক্রম নেই !এই সঙ্গে বলা হয় তাঁরা এক পরিচ্ছন্ন দুনিয়া বিশেষতঃ কুশাসন মুক্ত সৌদি প্রশাসনের জন্য এসেছে।একই সাথে তৎকালীন সৌদি রাজতন্ত্র এবং উলেমা এবং অন্য ইসলামী ধর্মীয় গুরু যাঁরা সৌদি সমাজে স্বীকৃত ছিল তাদের উৎখাত এবং তাদের নির্দেশাবলী কে নস্যাৎ করার কথাও বলে।উপস্থিত সব মানুষকে তাঁদের ঘোষিত মেহেদির আনুগত্য জানাতে আহ্বান ও জানানো হয় একই সাথে।তাদের এই কার্যাবলী সবই মানুষকে কোরান এবং হাদিসের পথে নিয়ে যাওয়ার তাই কোনো অন্যায় করতে তাঁরা আসেনি,এই ছিল ভাষণের মূল বক্তব্য।

এই মেহেদির আবির্ভাব একটি অত্যাশ্চর্য ঘোষণা ছিল ওই মসজিদ চত্বরে উপস্থিত সব পুণ্যার্থীর জন্য। যারা জানেন না তাঁদের জন্য বলে রাখি , এই ইমাম মেহেদির আগমন কেয়ামতের আগে ঘটবে এবং এক সার্বিক যুদ্ধের মাধ্যমে পৃথিবীতে আবার অন্যায় ,অবিচার ইত্যাদি মিটিয়ে শোষণ নির্যাতন দূর করে এক সুবর্ন যুগের সূচনার কথা ইসলামী হাদিসে বলা আছে। এই আবির্ভাব হওয়ার কথা নবী মোহাম্মদ বলেছে বলেই বলা হয় আর তাই এই ঘোষণা এক অভূতপূর্ব চাঞ্চল্য তৈরী করে ওই জায়গায় থাকা সবার কাছেই।
এই ঘটনার মূল চক্রী জুহাইমান এরপরে নাটকীয় ভাবে সবার সামনে তুলে ধরা সেই মেহেদীকে সর্বপ্রথম শ্রদ্ধা জানায় আর তারপরেই তার দলের "আল্লাহ আকবর " উল্লাস ধ্বনি শোনা যায়।এক সার্বিক অচলাবস্থার সূচনা হয়।এই পুণ্যার্থীদের একটি বড় অংশ ছিল বিদেশী এবং তাঁরা আরবি সে ভাবে জানতো না। এই কারণে ঠিক কি হচ্ছে তা বুঝে উঠতে পারে নি। এর সাথে এই সর্বাধিক পবিত্র জায়গায় নিষিদ্ধ ছিল কোনো অস্ত্র বহন করা তাই এতো অস্ত্রধারী আর এই সব কান্ড দেখে তাঁরা হতচকিত হয়ে যায়।সত্যি বলতে কাবাতে ওই সময়ে অস্ত্রের প্রবেশ এতোটাই নিষিদ্ধ ছিল যে মূল দরজার রক্ষীদের হাতেও স্রেফ লাঠি থাকতো।

এই প্রবল বিশৃঙ্খলার মধ্যে ইমাম কোনক্রমে তার মসজিদের অফিসে ঢুকে যেতে তার উর্দ্ধতন কর্তিপক্ষ শেখ নাসের বিন হামাদ আল রাশিদ যিনি ওই সময়ের প্রাসঙ্গিক বিষয়ের কর্তা ছিলেন তাকে ফোনে বিষয়টি জানান,একই সাথে আসেপাশে হওয়া ঘটনার গুরুত্ব বুঝাতে ফোনটি ধরে রাখে যাতে বন্দুকের আওয়াজ শোনানো যায়।এরপরে তিনি খেয়াল করেন এই দখলদারের দল বিদেশী পূন্যার্থীদের চলে যেতে দিচ্ছে তবে আরব বিশেষত সৌদি নাগরিকদের না।ঘন্টা চারেক অপেক্ষা করে নিজের নির্দিস্ট ইমামতির পোশাক ছেড়ে সাধারণ পোশাকে ভূগর্ভস্থ দরজা দিয়ে ইন্দোনেশীয় তীর্থযাত্রীদের সাথে বাইরে চলে আসতে স্বক্ষম হন।

স্রেফ এক ঘন্টার মধ্যেই এই দলটি পুরো কাবা এবং সংলগ্ন পুরো জায়গাটি দখল করে নিয়ে সোজাসুজি সৌদি রাজার মানে রাজশক্তির জন্য অতীব বিপদজনক সংকেত তৈরী করে দিলো।এই দখলদারি করা লোকগুলো একটি সংগঠন তৈরী করেছিল এর আগে যার নাম আল-জামা আল-সালাফিয়া আল মুহতাসিবা বা JSM  যেটির মূল দাবি ছিল ইসলামী পথে তৎকালীন সৌদি আরব কে ফিরিয়ে নিয়ে আসা। সোজা কথায় একটি পুরো দস্তুর ধর্মীয় পথে রাষ্ট্রের চালনা এবং তৎকালীন শাসকের অপসারণ।
মূল ঘটনার পূর্বাপর বৃত্তান্ত 
তিরিশের দশকের পর থেকে তেলের টাকার কারণে একটা অস্বাভাবিক অর্থনৈতিক আর সামাজিক পটপরিবর্তন শুরু হয়েছিল গোটা আরব অঞ্চলে। নানান ভোগের সামগ্রী অতি সুলভ আর ক্রমশঃ বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর মতো নারী পুরুষের সামাজিক মেলামেশা ইত্যাদি নানান নতুন বস্তুর প্রচলন এক শ্রেণীর মৌলবাদী আর প্রাচীন পন্থী মানুষের কাছে অসহ্য হয়ে উঠেছিল।এই সময়ে এই জেএসএম নামের দল বা এদের সমর্থক গোষ্ঠী সেই পুরোনো ধাঁচে কোরান পাঠ ,হাদিসের বা প্রাসঙ্গিক পথেই চলার কাজ করে চলেছিল। এদের কাছে সৌদি রাজার কোনো অনুশাসনের বদলে স্রেফ কোরানের বাক্য ধরে চলার পথ গ্রহণীয় হয়েছিল।এক কথায়,সৌদি রাজতন্ত্রের কোনো অনুশাসন তাদের কাছে গ্রাহ্য ছিল না।দলের তরুণ নেতৃত্ব দেওয়া জুহাইমান সৌদি আরবের সাজির বলে একটি অঞ্চলের বেদুঈন পরিবারের সন্তান ছিল।তাঁর প্রথম জীবনের সৌদি রাজার সেনাদলের কাজের অভিজ্ঞতা এই অভিযানের জন্য কাজে লেগেছিল।এক পর্যায়ে সেনার চাকরি থেকে বেরিয়ে এসে এই কাজে যোগ দেয় এই লোকটি। দিনের পর দিন নিজের এলাকাতে মরুভূমির রাতের আসরে নিজের আগের জীবনের পথ ভুল ইত্যাদি বলে সঠিক পথ দেখানোর এই ধর্মীয় কথা বলে গিয়েছিল অসংখ্য নিজের গোষ্ঠীর লোকেদের কাছে।এই ভাবে সে ব্যক্তিগত অনুসারীর দল ও তৈরী করে ফেলেছিল।
তার এই ধর্মীয় বয়ান বা নানান প্রাসঙ্গিক আসরের প্রত্যক্ষদর্শী ওসামা আল কোয়াশি ,যে নিজেও একটি ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছিল ,বলেছিল যে জুহাইমান এই সময়ে বেআইনি নেশার বস্তু চোরাচালানের কাজ ও করছিল।ক্রমশঃ এক বড় সংখ্যক অল্পবয়েসী ছেলেদের আকর্ষিত করে তাঁর অনুসারী করে ফেলে।একটিই জায়গায় তার খামতি ছিল যা হলো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এমনকি অন্য আর পাঁচটি ধর্মীয় গুরুর মতো প্রাসঙ্গিক পড়াশোনাতে। এই প্রসঙ্গে তার এক সময়ের অনুসারী নাসের আল হজেইমির বয়ানে জানা যায় যে লোকটি মুলত প্রত্যন্ত বেদুইন অঞ্চলেই নিজের প্রচার করতো যেহেতু তার নিজের ভাষা মানে আরবির ধাঁচ ছিল তাঁদের মতো।শহরের বিশেষতঃ বুনিয়াদি আরবি ভাষাতে তাঁর দখল কম থাকায় কোনো শহরের প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মীয় স্থানে নিজের বক্তব্য রাখতে যায় নি।এই কাজ করতে গেলে তাঁর ওই শ্রোতাদের কাছে সম্ভ্রম বা শ্রদ্ধা আদায় করা সম্ভব হতো না ওটা সে নিজেও বুঝেছিল।

এই ইমাম মেহেদী মোহ নিয়ে ওই সময়ের সৌদি রাষ্ট্রীয় নজরদারি বিভাগ বা ইন্টালিজেন্সির প্রধান তুর্কি আল ফায়সাল পরবর্তীতে একটি স্বাক্ষাৎকারে জানিয়েছিল যে এই গোষ্ঠীতে অসংখ্য ছাত্র ছিল যাঁরা এই মেহেদির আবির্ভাব কে আন্তরিক ভাবে বিশ্বাস করতো।প্রাথমিক পর্যায়ে কাবা এবং গোটা সৌদি আরবের ক্ষমতা দখল এবং পরবর্তীতে গোটা ইসলামী দুনিয়ায় নেতৃত্ব করা একটি প্রবল বাসনা ছিল এই দলটির।পাঠক,আল কায়দা বা আইসিস এর সাথে অনেকটাই মিল পাচ্ছেন কি ?  
যাইহোক ,একটা মজার বিষয় দেখুন , এই একই ভাবে প্রায় সব প্রচলিত ধর্মেই একজন পরিত্রাতা অন্তে আসার কথা বলা হয়েছে যে এই ধরিত্রীর সব পাপ বা ক্লেশ ইত্যাদি দূর করে একটি কাঙ্খিত যুগের সূচনা করবে। এই ক্ষেত্রেও কোনো ব্যতিক্রম নেই ,এক বহু যুগের এই আকাঙ্খা কে পুঁজি করে অনেক লোক এই কাজ করেছে।মুসলিম সমাজেও নানান দেশে এই কাজ আগেও হয়েছে।ঊনবিংশ শতকে মোহাম্মদ আহমেদ নামের এক সুদানিস শেখ ১৮৮১তে এই ধরণের একটি উত্থানের কাজ করতে গিয়েছিল তৎকালীন মিশরীয় পরাধীনতায় থাকা শাসকের বিরুদ্ধে। মজার কথা হলো এই মেহেদির কোনো প্রসঙ্গ কোরানে কিন্তু নেই।কেয়ামতের মানে শেষ দিনের আগে এই ধরণের ঘটনার আভাস থাকলেও হাদিস বর্ণিত কোনো ঘটনার বিষয় নেই বলেই মতামত দিয়েছে ইসলামের নানান পন্ডিত মহল।সে যে যাই বলুক,জুহাইমান এই মেহেদী বলে কাঙ্খিত মানুষের ভিত্তিতে এক বড় সংখ্যক অনুসারীর দল বানিয়ে ফেলেছিল।এই অনুসারীদের নিয়ে একটি নিকটস্থ মসজিদে এক জায়গায় হয় এই অভিযানের তিনদিন আগে।এই প্রসঙ্গে প্রাসঙ্গিক নানান স্বাক্ষাতকারে দেখতে পাই এই অনুসারীদের প্রাক্তন কয়েকজন সদস্য এই গোষ্ঠিকে সালাফি আন্দোলনের একটি ধারা বলেছে,যাদের প্রবীন মাথাদের সরিয়ে এই নতুন প্রজন্মের দল পুরো নেতৃত্ব হাতে নিয়েছিল জুহাইমানের নেতৃত্বে।  
  
পরবর্তী পর্বে থাকবে এক চলমান পনেরো দিনের ক্রমাগত লড়াই এবং বিশ্ব রাজনীতিতে বিবিধ দোলাচল আর অন্য প্রাসঙ্গিক বিষয়-ততক্ষণ একটু চা পানের বিরতি 

তথ্যসূত্র :
১. আলোচিত বইটির লেখকের একটি স্বাক্ষাতকার দেখুন https://www.youtube.com/watch?v=1hNjJY1OXmM
২. যারা বিষয়টি প্রতিবেদনের আকারে দেখতে চাইছেন তাদের জন্য https://www.youtube.com/watch?v=HItn3u02RwU
৩. নির্মোহ তবে আংশিক একটি প্রতিবেদন https://www.bbc.com/news/stories-50852379
৪.  আরো একটি ভালো প্রতিবেদন  https://www.arabnews.com/node/1371221/saudi-arabia
৫. মূল বইটির লেখকের একটি স্বাক্ষাতকার এবং ঘটনার বিবরণ জানতে পারেন এই সুত্রে https://www.npr.org/templates/story/story.php?storyId=112051155

0/Post a Comment/Comments

যুক্তি সংগত কথা বলুন.................

Stay Conneted