ভারতের বিহার শরীফের নাম শুনেছেন ? এই হলো বিহারী মুসলমানের পীঠস্থান। আরে অবাক হচ্ছেন যে ! এরা হলো সেই মুজাহিদ মুসলমান যারা ১৯৪৬ এ নোয়াখালীর পাল্টা খেয়েছিলো বিহারে আর লেজ গুঁটিয়ে পালিয়েছিলো অবিভক্ত ভারতের পূর্ব পাকিস্তানে। তারপর এরা এদের আসল রূপ দেখিয়েছিলো ১৯৫০, ১৯৬৪ র পূর্ব পাকিস্তানের একতরফা হিন্দু নিধনযজ্ঞে। আর শেষ করেছিল ১৯৭১ এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রামে। আপনারা নিলীমা ইব্রাহিমের 'আমি বীরাঙ্গনা বলছি' পড়েছেন ? পড়েন নি ? তাহলে আর জানবেন কি করে ! হ্যা, পরে দেখলে জানবেন সত্য অবলম্বনে লেখায় রয়েছে : ১৯৭১ এর বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধে এই বিহারী মুসলমান বাবা এবং ছেলে একই সাথে ধর্ষণ করেছে বাঙালি নারীকে। আমার কথা বিশ্বাস করবেন না, বইটা পড়ে মিলিয়ে নেবেন।
২০২০ সালে বিহারের নির্বাচনে AIMM ওয়েসির দল ভোটের শতাংশ লাভ করেছে। করবেই তো , এরাই তো সেই ১৯৪৬ এর বিহার শরীফের মোজাহিদ শাকরেদ, যাদের অবশিষ্টের বংশবিস্তারের ফল হিসেবে তারা এখনো ভারতের নাগরিক এবং মনে প্রাণে গাজোয়ায়ে হিন্দের উম্মত। এদের বাড়তে দিলে বাড়বে, ভারতে আবার 'গ্রেট অ্যাকশন ডে' হবে, রক্ত ঝড়বে, নারী ধর্ষিত হবে। এগুলো যদি না চান, তাহলে এদের গোড়ায় উৎপাটন করুন, ভোটে মারুন, ভাতে মারুন এবং সর্বশেষ হাতে মারুন !
Post a Comment
যুক্তি সংগত কথা বলুন.................