মাত্র ৭০ লক্ষ ইহুদি জনসংখ্যার ইসরাইল, অবিশ্বাস্যভাবে চার হাজারেরও বেশি প্রযুক্তি কোম্পানি রয়েছে। সিসকো, পেপাল, মাইক্রোসফট, গুগল, ফেসবুক, অ্যাপল ইনটেল প্রভৃতি বিশ্ববিখ্যাত কোম্পানি, ইসরায়েলে নিজেদের নতুন পণ্য উৎপাদন ও গবেষণার কাজ করে।
টেক-স্টার্টআপের দিক থেকে আমেরিকার সিলিকন ভ্যালির ঠিক পরেই রয়েছে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ প্রযুক্তি কেন্দ্র ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিবের নাম। যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত টেক-কোম্পানিগুলোর শেয়ারের জন্য তৈরি ন্যাসড্যাক স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকায় ইসরাইলের অবস্থান তৃতীয়। জার্মানি, স্পেন, ইতালি, ফ্রান্সের সম্মিলিত প্রযুক্তি কোম্পানির তালিকার অবস্থান ইসরাইলের পিছনে!
টেক-স্টার্টআপের দিক থেকে আমেরিকার সিলিকন ভ্যালির ঠিক পরেই রয়েছে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ প্রযুক্তি কেন্দ্র ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিবের নাম। যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত টেক-কোম্পানিগুলোর শেয়ারের জন্য তৈরি ন্যাসড্যাক স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকায় ইসরাইলের অবস্থান তৃতীয়। জার্মানি, স্পেন, ইতালি, ফ্রান্সের সম্মিলিত প্রযুক্তি কোম্পানির তালিকার অবস্থান ইসরাইলের পিছনে!
সর্বাধুনিক প্রযুক্তি গবেষণা, আবিষ্কার এবং তা বাস্তবে রূপান্তর করার দিক থেকে সবার উপরে রয়েছে ইসরাইল। গুগলের নতুন প্রযুক্তিগুলোর অনেকগুলোই তৈরি করেছে ইসরাইল। বিশ্বের সর্ববৃহৎ প্রসেসর উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ইনটেল - তারা মাইক্রোচিপ নিয়ে গবেষণার জন্য ইসরাইলের গবেষকদের মুখাপেক্ষী। বিল গেটসের মাইক্রোসফটকেও ধরা হয় একটি আধা-ইসরায়েলি কোম্পানি। অর্থাৎ আমাদের কম্পিউটারে চালিত উইন্ডোজ সফটওয়্যারটি ডেভেলপ করতেও অবদান রয়েছে কোনো না কোন ইসরাইলি প্রযুক্তিবিদের।
অত্যাধুনিক প্রতিরক্ষা গবেষণায় ইসরাইলের অবস্থান সর্বশীর্ষে। ১৪০ কোটি জনসংখ্যার বিশাল রাষ্ট্র ভারত, উচ্চ প্রযুক্তির সামরিক সরঞ্জাম ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত ইন্টেলিজেন্স-এ, ক্ষুদ্র রাষ্ট্র ইসরাইলের উপর নির্ভরশীল। অথচ পৃথিবীর সর্বাধিক সংখ্যক উচ্চ শিক্ষিত তরুণ-তরুণী বের হয়ে আসছে ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় ও ইনস্টিটিউটগুলো থেকে। কিন্তু ভারতের নীতিনির্ধারকরা, উচ্চ শিক্ষিত মেধাবী তরুণ প্রজন্মকে দেশে ধরে রাখার কোন ব্যবস্থা করে নি।যারা দরিদ্র-অনুন্নত ভারতের ভাগ্য বদল করে দিতে পারতো, তারা স্থায়ী ভাবে চলে যেতে বাধ্য হচ্ছে ইউরোপ-আমেরিকায়।
এই উন্নত-আধুনিক যুগেও ভারতীয় সনাতনীদের বিপুল-অধিকাংশের চিন্তা-চেতনা একটুও বদলায়নি। আরণ্যক যুগের উলঙ্গ মানুষের রীতিনীতি অনুসরণ করে- তারা আজও ইতর প্রাণী পূজা করে, অথচ জন্ম পরিচয়ের কারণে স্বজাতির একটি অংশকে স্পর্শ করে না। ধর্মান্ধ সমাজপতিরা বিজ্ঞানের বিরোধিতা করে; এরা গোমূত্রের মধ্যে সমস্ত সমস্যার সমাধান খোঁজে এবং গোমূত্র পানে জাতিকে উৎসাহিত করে। এই সমাজের যত ধার্মিক ব্যক্তির সঙ্গে আমি আলোচনা করেছি, আমার মনে হয়েছে প্রত্যেকেই প্রচণ্ড নারী-বিদ্বেষী। এইজন্যই ধর্মান্ধ সনাতনীরা বেপরোয়া কন্যাশিশু ভ্রূণ হত্যা করে ভারতের জন-ভারসাম্য নষ্ট করে দিয়েছে। নারী নিধনযজ্ঞের এই বর্বরতা, চীন ছাড়া পৃথিবীর আর কোথাও দেখা যায় না। সনাতনীদের মধ্যে প্রচলিত বর্ণাশ্রম প্রথা - তথা অস্পৃশ্যতার ইতরামি, জগতের অন্য কোন দেশে নেই।
Post a Comment
যুক্তি সংগত কথা বলুন.................