ইজরাইল সেনা বাহিনীতে মুস লিম সৈন্যদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। হামাসের সঙ্গে সদ্য শেষ হওয়া যুদ্ধেও ইজরাইলী মুস লিম সৈনিক ছিলো। ইজরাইল পৃথিবীর প্রথম স্বঘোষিত ইহু দী রাষ্ট্র। সেখানে মুস লিমরাও বসবাস করে। তারা এমপি পর্যন্ত হয়। মুস লিমদের কিন্তু নিরাপত্তা কর 'জিজিয়া' দিতে হয় না! দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিকও হতে হয় না! সরকারি পদ পদবীতে বসতে পারে। কোন একদিন ইজরাইলী "প্রথম মুস লিম প্রেসিডেন্ট"ও দেখতে পারি! ...
কি বুঝাইতে চাইছি তাই তো? বুঝাইতে চাইছি "ইজরাইল রাষ্ট্র" যদি শান্তির ধর্মের মত কিতাব দ্বারা নির্দেশিত থাকত তাহলে ওরাও দেখতেন অইহুদীদের জিজিয়া নিয়ে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক বানিয়ে রাখত। মানে অন্যান্য ধর্মীয় জাতীয়তাবাদ বা ধর্মীয় রাজনীতি সেই ধর্ম থেকে সরাসরি আসেনি যেটা ইস লামের বেলা একদম কিতাব দিয়ে রীতিমত কি কি করতে হবে বলে দেয়া হয়েছে। এ কারণেই অন্য ধর্মের পলিটিক্যাল মুভমেন্টকে পরাজিত করা সহজ এবং পরিবর্তন করতে বাঁধা নেই। "রামরাজ্য" বলতে বেদ পুরাণ গীতা কোথাও কিছু নেই যেটা আপনি ইস লামী খিলাফত নিয়ে কুরআন হাদীস থেকে বিস্তর পাবেন। একইভাবে খ্রিস্টান রাষ্ট্র বা ইহুদি রাষ্ট্র বলতেও বাইবেল তাওরাতে কিছু পাবেন না।
[ লেখাটি তেলআবিব দেয়াল পত্রিকার 'ইজরাইলের দালাল' সংখ্যায় "শ্রেষ্ঠ দালাল" পুরস্কার জিতেছিল! ]
#সুষুপ্তপাঠক
#SusuptoPathok
Post a Comment
যুক্তি সংগত কথা বলুন.................