বেশ কিছুদিন আগে, জ্ঞানবাপি মসজিদের মধ্যে ঊজু খানায় জলের নীচে শিবলিংগের সন্ধান পাওয়া যায়। তাই নিয়ে চাপান উতোর চলছে হিন্দু মুসলিম দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে। হিন্দুরা বলছে এখানে শিব মন্দির ছিলো যা ধংস করে মসজিদ বানানো হয়েছে।
বোধহয় গতকাল আদালত ‘আর্কিও লজিকাল সোসাইটিকে’ অনুমতি দিয়েছে সেই অনুসন্ধান শুরু করতে। মুসলমানেরা এতোদিন তাদের পাপ কর্ম ঢেকে রাখার আপ্রান চেষ্টা করেছে আদালতের কাছে । ধোপে টেকেনি।
মথুরার শ্রী কৃষ্ণের জন্মভুমি, কাশীর জ্ঞান বাপি মসজিদ, গুজরাটের সোমনাথ মন্দির, অযোধ্যায় শ্রী রামচন্দ্রের জন্ম ভুমি। হিন্দুরা শুধু এই চারটি ধংস হওয়া মন্দির নিয়েই পড়ে আছে। কুতুব মিনার নিয়ে ভাবেই না। ওখানে পৃথ্বীরাজ চৌহানের মন্দিরের কথা হিন্দু ঐতিহাসিকেরা ভুলেই গেছেন।
৭১২ সালে ভারতে একটি মুসলিম ছিলো না। ৮০০ বছর ধরে তারা এসেছে , ভারত মাতাকে ধর্ষন করেছে। ভারত বাসীর ধর্ম, শিক্ষা , সংষ্কৃতিকে ধুলায় মিশিয়ে দেবার চেষ্টা করেছে। শাসন ক্ষমতার সঙ্গে চরম অশিক্ষা, অজ্ঞতা, লোভ থাকলে ধংস করা ছাড়া আর কি করা যায়। আরবী/ তুর্কী রা তো তাই করেছে। আরবী বেদুইনদের লুট তরাজ খুন মারামারি করা ছাড়া অন্য কোন কাজ জানা ছিলো??? তা তারা তাদের যা জানা ছিলো তাই করেছে, আর আজো তাই করেছে। এখন করছে হরিয়ানাতে , যেখানে কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ হয়েছিলো।
তা ক’টি মন্দির ভেঙ্গেছে?????? ৪৪০০০ টি। হ্যা ঠীকই পড়ছেন ৪৪০০০ চুয়াল্লিশ হাজার। হিন্দু আমলে, এই গুলির অনেক গুলো পুনঃ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যেমন করেছেন রানী অহল্যা বাই হোলকার।
এখানে এই ৪০০০০ এর কাহিনী তো বলা যাবে না। সীতারাম গোয়েলের এক খানি বই আছে। তাছাড়া লেখক অরুন শৌরি ও অনেক লিখেছেন।
এই বিষয় টা এতো বড়ো যে এক খানা বই হয়ে যায়। তাই পারছি না।
জ্ঞান বাপি মসজিদ হিন্দু মন্দির ভেঙ্গে বানিয়েছিলো তার প্রমান হবে খুব শীঘ্রই। কিন্তু বাকি ৪৪০০০ এর কি হবে?
কিচ্ছু হবে না। হিন্দুরা বগল বাজিয়ে খুনী আজমল কাসভের মৃত্যু দন্ড রুখে দেবার আবেদনে সাইন করে চলবে তো চলবেই। আরো এই রকম আজমল কাসব কে চাই যে বাকী হিন্দুদের নিকেশ করতে।
আর মক্কার কালো পাথর সেই সঙ্গে ধংস হওয়া ৩৬০ টি দেব দেবীর মুর্তি, এবং মক্ষেশ্বর শিব মন্দির????? তওবা তওবা, ওই মক্ষেশ্বর শিব মন্দির কোনো কালে ছিলোই না। এক অশিক্ষতর দলের অশিক্ষিত সমর্থন কারী যতোদিন আছে ততো দিন "মক্ষেশ্বর শিব মন্দির" পাগলের প্রলাপ।
Post a Comment
যুক্তি সংগত কথা বলুন.................