ইরান মনে করে ইসরাইল গাছ ও পাথরের নীচে লুকিয়ে থাকা কোন জাতি।

ইরান মনে করে ইসরাইল গাছ ও পাথরের নীচে লুকিয়ে থাকা কোন জাতি।
✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️

মনে হয়েছিল ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরাইল পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে যাবে।কিন্তু যে পরিমান ক্ষেপণাস্ত্র ইরান নিক্ষেপ করেছিল তার ৯০%ক্ষেপণাস্ত্র  আকাশেই ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে।একটি ড্রোন ইরাকের বৈদ্যুতিক তারে আটকে থাকতে দেখা গেছে।এতেই ইরানের শক্তিমত্তার পরিচয় বেরিয়ে পড়েছে। তবু উপমহাদেশের মুমিনদের মধ্যে বাধ ভাঙা উচ্ছ্বাস।

আসলে ভারতীয় উপমহাদেশের মুমিনরা সব সময় ঘোরের মধ্যে থাকেন।কারণ শিক্ষা-দীক্ষা সভ্যতা ও দূরদর্শিতায় তারা সব সময় জান্নাত এবং হুরের স্বপ্নে বিভোর থাকেন।গ্রন্থে বলা হয়েছে,মুসলিমরা ইহুদিদের যখন হত্যা করতে থাকবে তারা পাথর ও গাছের পিছনে লুকিয়ে আশ্রয় নেবে।তখন পাথর ও গাছ বলবে,হে মুসলিম হে আল্লাহর বান্দা এইতো ইহুদি আমার পিছনে লুকিয়ে আছে।এসো তাকে হত্যা করো(সহীহ মুসলিম)। 

গ্রন্থের এই বিধানে পৃথিবীতে একটি মাত্র মুসলিম দেশ ইরান মনে করে আল্লাহর নির্দেশে ইহুদিদের হত্যা করা তাদের ধর্মীয় কর্তব্য।তাই তারা ইসরাইলকে ঘায়েল করার জন্য হামাস হিজবুল্লা এবং  হুতির মতো কয়েকটি জঙ্গি সংগঠন গড়ে তুলেছে।ইরান তাদের ট্রেনিং আধুনিক অস্ত্র সহ সমস্ত সুযোগ সুবিধা দিয়ে তৈরি করেছে।ইসরাইলে ৭ই অক্টোবরের নিরিহ ইহুদিদের উপর রাতের অন্ধকারে নৃশংস হামলা ইরানেরই মস্তিস্ক প্রসূত ছিল।অর্থাৎ কোরানের নির্দেশ পালনই তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য। 

গ্রন্থের এই বিধানে উদ্বীপ্ত হয়ে এতদিন মুসলিম দুনিয়ার কোন দেশ ইসরাইলকে আক্রমণ করতে সাহস করেনি।কারণ ৬৭সনে ইসরাইলের পার্শ্ববর্তী ৫টি মুসলিম দেশ মিশর সিরিয়া জর্ডান ইরাক ও লেবানন একযোগে ইসরাইলের উপর আক্রমণ করেছিল।কিন্তু ৬ দিনের বেশী তারা টিকতে পারেনি।হারাতে হয়েছিল সিরিয়ার গোলান মালভূমি জর্ডন থেকে প:তীর মিশর থেকে গাজা উপত্যকা এবং সিনাই উপদ্বীপ ইসরাইল দখল করে নিয়েছিল। 

ইসরাইলের উপর ৭ই অক্টোবরের নৃশংস ঘটনার পর সারা পৃথিবীর সভ্য দুনিয়া যখন ইসরাইলের পাশে দাঁড়িয়েছে তখন গাজায় কেন ইসরাইল আক্রমণ করল তার প্রতিবাদে যারা আল্লাহর নির্দেশে ইহুদিদের হত্যা করাকে ধর্মীয় বিধান মনে করেন তারাই সারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রতিবাদে সামিল হয়েছিল। কিন্তু সভ্য দুনিয়া ধর্মের এই অমানবিক নির্দেশ মানতে রাজি নয়।

ইরান ইসরাইলের উপর হামলা করে যে ভুল করেছে তার খেসারত তাদের দিতেই হবে।এতদিন সারা বিশ্বের মানবিক পৃথিবী অপেক্ষা করছিল ইরান ধর্মের ফাঁদে পা দেয় কিনা।ইরান সে ভুলটি করে বসেছে।তাই আগামী দিনে ইরান একটি কট্টর ইসলামি রাষ্ট্র থাকতে পারে কিনা সেটাই দেখার। 

মুসলিম সম্প্রদায়ের সাথে বিশ্বের অন্যান্য সম্প্রদায়ের একটি মৌলিক ও সাধারণ পার্থক্য হলো ধর্ম।ধর্মই তাদের জ্ঞান বিজ্ঞান প্রযুক্তি শিক্ষা অর্থনীতি সহ প্রতিটি ক্ষেত্রে একটি গ্রন্থই তাদের একমাত্র বিবেচ্য।তাই তারা পৃথিবীর সর্বক্ষেত্রে পিছিয়ে। একজন মুসলিম মেধার সাথে একজন অমুসলিমের মেধার পার্থক্য না থাকলেও তাদের চিন্তা ভাবনা চেতনা মন মানুষিকতার পার্থক্য বিস্তর।

অপর দিকে ১কোটি ৪০লাখ ইহুদি জনগোষ্ঠীর মধ্যে প্রায় ২০০জন নোবেলজয়ী।আর ১৬০কোটি মুসলমানের মধ্যে নোবেলজয়ীর সংখ্যা মাত্র ১৫ তারমধ্যে ১০জনই বিতর্কিত শান্তিতে নোবেল।আরবের অর্ধেক মহিলা অক্ষর জ্ঞানহীন।৫৭টি মুসলিম দেশের মধ্যে মাত্র ৬০০টির মতো বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।যেখানে ভারতে রয়েছে ৮৪০৭টি।একটি ক্ষেত্রে তারা শ্রেষ্ঠ।যে প্রানীর প্রজনন ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি তারা হল সেই প্রানীর বংশধর।তারা ইহুদিদের মতো একটা সুশিক্ষিত জাতিকে নিশ্চিহ্ন করতে চায় প্রজনন ক্ষমতা দিয়ে।এরচেয়ে নির্বোধ জাতি পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি আছে কিনা যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।

~সংগৃহীত~
✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️

মনে হয়েছিল ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরাইল পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে যাবে।কিন্তু যে পরিমান ক্ষেপণাস্ত্র ইরান নিক্ষেপ করেছিল তার ৯০%ক্ষেপণাস্ত্র  আকাশেই ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে।একটি ড্রোন ইরাকের বৈদ্যুতিক তারে আটকে থাকতে দেখা গেছে।এতেই ইরানের শক্তিমত্তার পরিচয় বেরিয়ে পড়েছে। তবু উপমহাদেশের মুমিনদের মধ্যে বাধ ভাঙা উচ্ছ্বাস।

আসলে ভারতীয় উপমহাদেশের মুমিনরা সব সময় ঘোরের মধ্যে থাকেন।কারণ শিক্ষা-দীক্ষা সভ্যতা ও দূরদর্শিতায় তারা সব সময় জান্নাত এবং হুরের স্বপ্নে বিভোর থাকেন।গ্রন্থে বলা হয়েছে,মুসলিমরা ইহুদিদের যখন হত্যা করতে থাকবে তারা পাথর ও গাছের পিছনে লুকিয়ে আশ্রয় নেবে।তখন পাথর ও গাছ বলবে,হে মুসলিম হে আল্লাহর বান্দা এইতো ইহুদি আমার পিছনে লুকিয়ে আছে।এসো তাকে হত্যা করো(সহীহ মুসলিম)। 

গ্রন্থের এই বিধানে পৃথিবীতে একটি মাত্র মুসলিম দেশ ইরান মনে করে আল্লাহর নির্দেশে ইহুদিদের হত্যা করা তাদের ধর্মীয় কর্তব্য।তাই তারা ইসরাইলকে ঘায়েল করার জন্য হামাস হিজবুল্লা এবং  হুতির মতো কয়েকটি জঙ্গি সংগঠন গড়ে তুলেছে।ইরান তাদের ট্রেনিং আধুনিক অস্ত্র সহ সমস্ত সুযোগ সুবিধা দিয়ে তৈরি করেছে।ইসরাইলে ৭ই অক্টোবরের নিরিহ ইহুদিদের উপর রাতের অন্ধকারে নৃশংস হামলা ইরানেরই মস্তিস্ক প্রসূত ছিল।অর্থাৎ কোরানের নির্দেশ পালনই তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য। 

গ্রন্থের এই বিধানে উদ্বীপ্ত হয়ে এতদিন মুসলিম দুনিয়ার কোন দেশ ইসরাইলকে আক্রমণ করতে সাহস করেনি।কারণ ৬৭সনে ইসরাইলের পার্শ্ববর্তী ৫টি মুসলিম দেশ মিশর সিরিয়া জর্ডান ইরাক ও লেবানন একযোগে ইসরাইলের উপর আক্রমণ করেছিল।কিন্তু ৬ দিনের বেশী তারা টিকতে পারেনি।হারাতে হয়েছিল সিরিয়ার গোলান মালভূমি জর্ডন থেকে প:তীর মিশর থেকে গাজা উপত্যকা এবং সিনাই উপদ্বীপ ইসরাইল দখল করে নিয়েছিল। 

ইসরাইলের উপর ৭ই অক্টোবরের নৃশংস ঘটনার পর সারা পৃথিবীর সভ্য দুনিয়া যখন ইসরাইলের পাশে দাঁড়িয়েছে তখন গাজায় কেন ইসরাইল আক্রমণ করল তার প্রতিবাদে যারা আল্লাহর নির্দেশে ইহুদিদের হত্যা করাকে ধর্মীয় বিধান মনে করেন তারাই সারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রতিবাদে সামিল হয়েছিল। কিন্তু সভ্য দুনিয়া ধর্মের এই অমানবিক নির্দেশ মানতে রাজি নয়।

ইরান ইসরাইলের উপর হামলা করে যে ভুল করেছে তার খেসারত তাদের দিতেই হবে।এতদিন সারা বিশ্বের মানবিক পৃথিবী অপেক্ষা করছিল ইরান ধর্মের ফাঁদে পা দেয় কিনা।ইরান সে ভুলটি করে বসেছে।তাই আগামী দিনে ইরান একটি কট্টর ইসলামি রাষ্ট্র থাকতে পারে কিনা সেটাই দেখার। 

মুসলিম সম্প্রদায়ের সাথে বিশ্বের অন্যান্য সম্প্রদায়ের একটি মৌলিক ও সাধারণ পার্থক্য হলো ধর্ম।ধর্মই তাদের জ্ঞান বিজ্ঞান প্রযুক্তি শিক্ষা অর্থনীতি সহ প্রতিটি ক্ষেত্রে একটি গ্রন্থই তাদের একমাত্র বিবেচ্য।তাই তারা পৃথিবীর সর্বক্ষেত্রে পিছিয়ে। একজন মুসলিম মেধার সাথে একজন অমুসলিমের মেধার পার্থক্য না থাকলেও তাদের চিন্তা ভাবনা চেতনা মন মানুষিকতার পার্থক্য বিস্তর।

অপর দিকে ১কোটি ৪০লাখ ইহুদি জনগোষ্ঠীর মধ্যে প্রায় ২০০জন নোবেলজয়ী।আর ১৬০কোটি মুসলমানের মধ্যে নোবেলজয়ীর সংখ্যা মাত্র ১৫ তারমধ্যে ১০জনই বিতর্কিত শান্তিতে নোবেল।আরবের অর্ধেক মহিলা অক্ষর জ্ঞানহীন।৫৭টি মুসলিম দেশের মধ্যে মাত্র ৬০০টির মতো বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।যেখানে ভারতে রয়েছে ৮৪০৭টি।একটি ক্ষেত্রে তারা শ্রেষ্ঠ।যে প্রানীর প্রজনন ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি তারা হল সেই প্রানীর বংশধর।তারা ইহুদিদের মতো একটা সুশিক্ষিত জাতিকে নিশ্চিহ্ন করতে চায় প্রজনন ক্ষমতা দিয়ে।এরচেয়ে নির্বোধ জাতি পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি আছে কিনা যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।

~সংগৃহীত~

0/Post a Comment/Comments

যুক্তি সংগত কথা বলুন.................

Stay Conneted