রোগের মাত্রা যত বাড়বে ঔষধের ডোজটিও সে অনুযায়ী হবে।
দিল্লির নারকীয় পরিস্থিতি দেখে যাঁরা হতাশ, উত্তেজিত হয়ে পড়ছেন, তাঁদের জানাই মাথা ঠাণ্ডা রাখুন। মার্কিন রাষ্ট্রপতি তথা বিশ্বের সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী ব্যক্তিটির উপস্থিতিতে এই চরম ঔদ্ধত্য, বিশৃঙ্খলা, অগ্নিসংযোগ, হত্যাকাণ্ড ঘটনাপ্রবাহ হিসেবে যে কতটা ইতিবাচক ( জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গিতেই) কিঞ্চিৎ গভীরে গেলেই বোঝা যায়। কিছুদিন আগেই The Snake কবিতাটি আবৃত্তি করে ট্রাম্প সাহেব তাঁর উদ্দেশ্য, কর্মসূচির একটি পরিষ্কার রূপরেখা দিয়েছেন। আমেরিকা এবং ভারত এই মুহূর্তে যে উল্লেখযোগ্য common menace এর শিকার, তা হল অনুপ্রবেশ! শরণার্থীর ছদ্মবেশে ঢুকে পড়া আইনশৃঙ্খলা ধ্বংসকারী, দেশবিরোধি শক্তি! ইউরোপও একই সমস্যার শিকার। CAA জাতীয় নাগরিক আইন এখন কেবল এদেশ নয়, ইউরোপ আমেরিকা সর্বত্রই গুরুত্বপূর্ণ দাবি হয়ে উঠেছে। সবচেয়ে বেশি সংখ্যক শরণার্থী নেওয়া জার্মানি ক্রমশ উগ্র জাতীয়তাবাদের দিকে হাঁটছে। আর বছর খানেকের অপেক্ষা। AFD ( Alternative for Deutschland) দলটির ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা সেদিকেই আঙুল দেখাচ্ছে। এবিষয়েও অমৃতস্য পুত্রাঃ দ্বিতীয় খণ্ডে বিশদ আলোচনা থাকছে। এজাতীয় নারকীয় ঘটনাবলী বিশ্ব জুড়েই ঘটছে, ইউরোপে আরও বেশি। এমন যত বেশি ঘটবে ততই উত্তম। রোগের মাত্রা যত বাড়বে ঔষধের ডোজটিও সে অনুযায়ী হবে। এটিই রীতি। ঔষধ ইতিমধ্যেই প্রস্তুত। কিন্তু সেটির মাত্রা বড়ই তীব্র। ব্যাধিটি আরও ভয়ংকর আকার নিলেই সেটির প্রয়োগ ঘটবে৷ কেবল এদেশ নয়, বিশ্বজুড়েই।যাতে "সংবেদনশীল " মানুষকেও আক্ষেপ করে বলতে না হয় -- আহা, এত নির্মমতা! লঘু পাপে এমন গুরুদণ্ড দেওয়া কি ঠিক হচ্ছে!
Post a Comment
যুক্তি সংগত কথা বলুন.................