ফ্রান্সে আল্লাহ-হুয়াকবর বলে শিক্ষককে জবাই!!

ফ্রান্সে আল্লাহ-হুয়াকবর বলে শিক্ষককে জবাই!!

© © © © © ©©©©

ইসলামের অস্তিত্বের মূলে রয়েছে অমুসলিমদের প্রতি ঘৃনা।ফ্রান্সের মতো একটি সভ্যদেশে থেকে চেচনিয়ার মুসলিম ছেলেটা নুনতম মানবিক শিক্ষা অর্জন করতে পারেনি।কারন আল্লাহ কোরানে কোথাও বলেনি যে,ওহে মুসলমানরা তোমরা লেখাপড়া শিখে মানুষ হও,

সৎ ও সভ্য মানুষের মতো জীবন যাপন করো।পক্ষান্তরে আল্লাহ বিশ্বাসীদের বলেছেন,তোমরা ইসলাম অমান্যকারীদের নৃশংসভাবে হত্যার মাধ্যমে শাস্তি দাও।কোরানে এই নিয়ে অনেক আয়াত রয়েছে।

যারা এই বিধান পালন করবে পুরস্কার হিসাবে তারা পাবে জান্নাতুল ফেরদৌস।যেখানে আল্লাহ জান্নাতের সব থেকে বড় আকর্ষন হলো সেখানে অপ্সরা সদৃশ্য সুন্দরী রমনীরা।আল্লা সেই সব হুরীদের আলোর দ্বারা সৃষ্টি করেছেন।জান্নাতবাসী মুসলিমরা যখনই হুরীদের সাথে মিলিত হবেন তখনই তারা তাদের কুমারী দেখতে পাবেন।এই সব হুরীরা হবে চির যৌবনা এবং তাদের বয়েস কখনো ১৬ অতিক্রম করবে না।তাদের গায়ের রং হবে ডিমের খোসার মতো।তারা যে পোশাক পরে থাকবে তা বাইরে থেকে ভিতর দেখা যাবে।সেই সব জান্নাতি হুরীদের কাউকে যদি পৃথিবীতে নিয়ে আসা যেত বা কোন হুরী যদি তার থুতু পৃথিবীতে ফেলত তবে তার দেহভরা মৃগনাভির গন্ধে বা তার থুতুর সুমধুর গন্ধে সমস্ত পৃথিবী ভরপুর হয়ে যেত।

এই প্রলোভনকে উপেক্ষা করার ক্ষমতা কোন মুমিন মুসলমানের আছে কিনা যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।কোন মুসলমানকে পুন্য সঞ্চয় করার জন্য ত্যাগ,তিতিক্ষা,

সাধনা তপস্যা,ইত্যাদি কিছুরই প্রয়োজন নেই।ইসলামের মতে পুন্য সঞ্চয়ের সবচেয়ে প্রশস্ত রাস্তা হল বিধর্মী কাফেরদের উপর অত্যাচার করা।যে ভাগ্যবান মুমিন মুসলমান একজন কাফের হত্যা করবে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা হবে গাজী।আল্লার স্বর্গে সেই সব খুনীরা হবে আল্লাহর বিশেষ অতিথি।আল্লাহ তাদের অনন্তকাল জান্নাতুল ফেরদৌস নামক সর্বোচ্চ স্বর্গে বসবাস করার অধিকার দেবেন এবং সমস্ত রকম পার্থিব ও যৌন সুখের অঢেল ব্যাবস্থা করবেন।

এই ইসলাম একদিন ফ্রান্স ইউরোপ আমেরিকাকে নরকে পরিনত করবে।কোন সভ্যতার ললিত বানী এই ধর্মের বিধানকে টলাতে পারবে না।এদের অনেকের মনোজগতে স্থায়ীভাবে বাসা বেধেছে জান্নাত লাভের আশা।সময় আসলে বিশ্বাসীদের ভীড়ে ইউরোপ আমেরিকাবাসী খড়কুটোর মতো ভেসে যাবে।ইতিমধ্যে ডেনমার্ক,সুইডেন,নেদারল্যান্ড

জার্মানিতে শান্তির দূতেরা ইউরোপবাসীকে তাদের অস্তিত্বের প্রমান দিয়েছে। শুধু অপেক্ষা।বাকি সব ইতিহাস।পুলিশের গুলি তুচ্ছ অপেক্ষা করছে অফুরন্ত আয়েস।পার্থিব জগতের  কষ্টের চেয়ে আল্লাহর নির্দেশ পালন করে বেহেশতে যাবার হাতছানি সারা ইউরোপের মুমিনদের পেয়ে বসেছে।সুযোগের সদ্ব্যবহার একমাত্র লক্ষ।