ইসলামী চিকিত্সা বিজ্ঞান গ্রহণ করে কুফরী নাসারাদের চিকিত্সা ব্যবস্থা বর্জন করুন। আসুন জেনে নেই কোন কোন রোগে কি কি ঔষধ খেতে হবে-
#জ্বর: এখন থেকে মুমিন ভাই-বোনরা জ্বর হলেই কুফরী বিজ্ঞানের তৈরি নাপা বা এইচ ট্যাবলেট খাবেন না। হজরত জাফর সাদেক রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, সুরা ফাতেহা ৪০ বার পাঠ করে পানির উপর দম করে কোন জ্বর আক্রান্ত লোকের মুখমন্ডলে ছিটিয়ে দিলে জ্বর চলে যাবে।
#চোখের অসুখ: ফজরের নামাজের সুন্নত ও ফরজ নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে ৪১ বার সুরা ফাতিয়া পাঠ করে চোখে ফুঁ দিলে চোখ ভালো হয় যাবে। কাজেই ফার্মেসি থেকে কোন প্রকার ড্রপ কিনে ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন! এগুলো আপনার ঈমান দুর্বল করে দিবে।
#দাঁত, পেট, মাথা ব্যথার ঔষধ: ডাক্তার থেকে কোন প্রকার পেইনকিলার খাওয়ার প্রেসক্রিপশন না নিয়ে সুরা ফাতেয়া ৭ বার পাঠ করে আক্রান্ত স্থানে ফুঁ দিলে ব্যথা সেরে যাবে।
#কুষ্ঠরোগ, মানসিক রোগ: কুফরী হাসপাতালে না ছুটে কেবল বিরবির করে পাঠ করবেন ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল বারাসি; ওয়াল জুনুনি; ওয়াল ঝুজামি; ওয়া সাইয়্যিয়িল আসক্বাম’! ব্যস রোগ সেরে যাবে!
#এছাড়া যে সব রোগের এখনো কোন চিকিত্সা কুফরী নাসারা বিজ্ঞান আবিস্কার করতে পারেনি যেমন এইডস, ক্যান্সার ইত্যাদি রোগের জন্য কালোজিরা ও মধু খেতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী, নভোচারী, ডাক্তার হযরত পরামর্শ দিয়েছেন। কাজেই কুফরী চিকিত্সা বর্জন করে ইসলামী চিকিত্সা গ্রহণ করুন মুমিন ভাই-বোনরা!
(তথ্যসূত্র: বুখারি, হাদিস : ৫২৮৬, আবু দাউদ, নাসাঈ, মুসনাদে আহমাদ, রিয়াদুস সালেহিন)
#সুষুপ্ত #পাঠক #Medical #Science #Disease #Medicine #Hadith #IslamicMedicine #SusuptoPathok
Post a Comment
যুক্তি সংগত কথা বলুন.................